০৩:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫

মানিক মিয়া এভিনিউয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স

সোনালী খবর
সোনালী খবর
  • আপডেট: ০২:২৪:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১৮০০৬

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ বছর পূর্তী উপলক্ষে জুলাই ঘোষণাপত্রসহ রয়েছে নানা আয়োজন। আজকের আয়োজনকে নির্বিঘ্ন ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স।

মঙ্গলবার (৫ আগষ্ট) পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে পালিত হচ্ছে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিতারিত করার দিন ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই।

সকাল থেকেই সাধারণ মানুষের উপস্থিতি পর্যায় ক্রমে বাড়ছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জুলাই আহত, নারী শিশুসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন। জনগণের নিরাপত্তা ও এই ঐতিহাসিক দিনের আয়োজন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই আজকের লক্ষ্য।

বাড্ডা থেকে আসা মাসুদ রানা বলেন,আজকে সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়েছিল। দেশ মুক্ত হয়েছিল এক স্বৈরশাকের হাত থেকে আজকের দিনটি অবশ্যই আনন্দের। আমি চাই সুষ্ঠুভাবে সকাল কার্যক্রম শেষ হোক।

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এই উৎসবে সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। বিকেল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন, যা এই দিনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।

এছাড়া,বেসিক গিটার লারনিং স্কুল, এফ মাইনর, পারশা, এলিটা করিম এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্টসেলের সংগীত পরিবেশনার পাশাপাশি সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ‘ডু ইউ মিস মি’ শীর্ষক বিশেষ ড্রোন শো অনুষ্ঠিত হবে।

নিরাপত্তা ফোর্সের এক কর্মকর্তা জানান,আমরা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছি। জনগণের নিরাপত্তা ও এই ঐতিহাসিক দিনের আয়োজন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই আমাদের লক্ষ্য। মানিক মিয়া এভিনিউ এলাকায় প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা তল্লাশি এবং সার্বক্ষণিক টহলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

‘৩৬ জুলাই’ উদযাপন বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের একটি স্মরণীয় দিন হিসেবে পালিত হচ্ছে, এবং সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সের তৎপরতায় এই দিনের আয়োজন নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

মানিক মিয়া এভিনিউয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স

আপডেট: ০২:২৪:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ১ বছর পূর্তী উপলক্ষে জুলাই ঘোষণাপত্রসহ রয়েছে নানা আয়োজন। আজকের আয়োজনকে নির্বিঘ্ন ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স।

মঙ্গলবার (৫ আগষ্ট) পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে পালিত হচ্ছে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিতারিত করার দিন ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই।

সকাল থেকেই সাধারণ মানুষের উপস্থিতি পর্যায় ক্রমে বাড়ছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জুলাই আহত, নারী শিশুসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন। জনগণের নিরাপত্তা ও এই ঐতিহাসিক দিনের আয়োজন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই আজকের লক্ষ্য।

বাড্ডা থেকে আসা মাসুদ রানা বলেন,আজকে সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়েছিল। দেশ মুক্ত হয়েছিল এক স্বৈরশাকের হাত থেকে আজকের দিনটি অবশ্যই আনন্দের। আমি চাই সুষ্ঠুভাবে সকাল কার্যক্রম শেষ হোক।

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এই উৎসবে সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। বিকেল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন, যা এই দিনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।

এছাড়া,বেসিক গিটার লারনিং স্কুল, এফ মাইনর, পারশা, এলিটা করিম এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্টসেলের সংগীত পরিবেশনার পাশাপাশি সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ‘ডু ইউ মিস মি’ শীর্ষক বিশেষ ড্রোন শো অনুষ্ঠিত হবে।

নিরাপত্তা ফোর্সের এক কর্মকর্তা জানান,আমরা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছি। জনগণের নিরাপত্তা ও এই ঐতিহাসিক দিনের আয়োজন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই আমাদের লক্ষ্য। মানিক মিয়া এভিনিউ এলাকায় প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা তল্লাশি এবং সার্বক্ষণিক টহলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

‘৩৬ জুলাই’ উদযাপন বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের একটি স্মরণীয় দিন হিসেবে পালিত হচ্ছে, এবং সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সের তৎপরতায় এই দিনের আয়োজন নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।