০৯:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ১০২ জন আটক

  • আপডেট: ১১:২১:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১৮০২৬

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

রাজধানীর আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পুলিশের এক সদস্য গুরুতর হামলার শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় ১০২ জনকে আটক করেছে যৌথবাহিনী।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান এ তথ্য জানান। এর আগে সোমবার রাত ১১টার দিকে সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এসি মেহেদী হাসান জানান,ঘটনাটির সঙ্গে সরাসরি জড়িত কয়েকজনকে ইতোমধ্যে শনাক্ত করা হয়েছে। বাকিদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। এলাকাজুড়ে যৌথবাহিনীর টানা অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,সোমবার গভীর রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ দুই পক্ষের বিরোধের খবর পেয়ে আদাবর থানার টহল দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ওই সময় কিশোর গ্যাংয়ের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতেই তাদের ওপর হামলা চালানো হয়।

হামলায় আহত পুলিশ সদস্য আল আমিন আদাবর থানার গাড়িচালক। তিনি পুলিশের পিকআপ ভ্যানে অন্য সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। সেখানেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে জখম করা হয়। বর্তমানে তিনি সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ বিষয়ে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান বলেন,সোমবার রাতে ৯৯৯- এ দুই পক্ষের গণ্ডগোলের খবর পেয়ে একটি গাড়ি নিয়ে পুলিশ আদাবর এলাকায় যায়। এসময় গাড়ি থেকে নেমে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে গেলে চালক আল আমিন গাড়ির কাছে ছিলেন। এ সময় একটি পক্ষের লোকজন তাকে কুপিয়ে চলে যায়। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হামলাকারীরা কারা বা কোন গ্রুপের তা জানার চেষ্টা করছি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ১০২ জন আটক

আপডেট: ১১:২১:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

রাজধানীর আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পুলিশের এক সদস্য গুরুতর হামলার শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় ১০২ জনকে আটক করেছে যৌথবাহিনী।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান এ তথ্য জানান। এর আগে সোমবার রাত ১১টার দিকে সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এসি মেহেদী হাসান জানান,ঘটনাটির সঙ্গে সরাসরি জড়িত কয়েকজনকে ইতোমধ্যে শনাক্ত করা হয়েছে। বাকিদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। এলাকাজুড়ে যৌথবাহিনীর টানা অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,সোমবার গভীর রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ দুই পক্ষের বিরোধের খবর পেয়ে আদাবর থানার টহল দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ওই সময় কিশোর গ্যাংয়ের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতেই তাদের ওপর হামলা চালানো হয়।

হামলায় আহত পুলিশ সদস্য আল আমিন আদাবর থানার গাড়িচালক। তিনি পুলিশের পিকআপ ভ্যানে অন্য সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। সেখানেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে জখম করা হয়। বর্তমানে তিনি সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ বিষয়ে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান বলেন,সোমবার রাতে ৯৯৯- এ দুই পক্ষের গণ্ডগোলের খবর পেয়ে একটি গাড়ি নিয়ে পুলিশ আদাবর এলাকায় যায়। এসময় গাড়ি থেকে নেমে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে গেলে চালক আল আমিন গাড়ির কাছে ছিলেন। এ সময় একটি পক্ষের লোকজন তাকে কুপিয়ে চলে যায়। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হামলাকারীরা কারা বা কোন গ্রুপের তা জানার চেষ্টা করছি।