১১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-সরঞ্জাম জব্দ

  • আপডেট: ১১:৫৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১৮০১৪

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

বান্দরবানের রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম রেং ত্লাং এলাকায় বম পার্টির (তথাকথিত কেএনএ) একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী।

গত ২৫ জুলাই থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত মাসব্যাপী এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়,সেনাবাহিনীর টহল দল জনবসতিহীন সীমান্ত এলাকায় ওই ঘাঁটি শনাক্ত করার পর ব্যাপক তল্লাশি চালায়। অভিযানে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত কাঠের রাইফেল, স্নাইপারের সিলিং, মিলিটারি বেল্ট, কার্তুজ বেল্ট, পোচ, ইউনিফর্ম, বুট, কম্বল, ওয়াকিটকি চার্জার, সোলার প্যানেল, রসদসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

এছাড়া ঘাঁটিতে থাকা প্রশিক্ষণ মাঠ, ফায়ারিং রেঞ্জ, পরিখা ও কৌশলগত স্থাপনাগুলো সেনারা দখলে নেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে সব জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তারা বদ্ধপরিকর। সশস্ত্র সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে ভবিষ্যতেও কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-সরঞ্জাম জব্দ

আপডেট: ১১:৫৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

বান্দরবানের রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম রেং ত্লাং এলাকায় বম পার্টির (তথাকথিত কেএনএ) একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী।

গত ২৫ জুলাই থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত মাসব্যাপী এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়,সেনাবাহিনীর টহল দল জনবসতিহীন সীমান্ত এলাকায় ওই ঘাঁটি শনাক্ত করার পর ব্যাপক তল্লাশি চালায়। অভিযানে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত কাঠের রাইফেল, স্নাইপারের সিলিং, মিলিটারি বেল্ট, কার্তুজ বেল্ট, পোচ, ইউনিফর্ম, বুট, কম্বল, ওয়াকিটকি চার্জার, সোলার প্যানেল, রসদসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

এছাড়া ঘাঁটিতে থাকা প্রশিক্ষণ মাঠ, ফায়ারিং রেঞ্জ, পরিখা ও কৌশলগত স্থাপনাগুলো সেনারা দখলে নেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে সব জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তারা বদ্ধপরিকর। সশস্ত্র সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে ভবিষ্যতেও কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।