আদাবরে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক নিহত
- আপডেট: ১০:৪৫:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ১৮০১৮
নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
রাজধানীর আদাবর থানাধীন বালুর মাঠ এলাকায় বাসায় ঢুকে রিপন ওরফে নিপু (৩৫) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কিশোর গ্যাং ‘কব্জি কাটা গ্রুপের’ বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার(১৬ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার বিকাল পৌনে ৬টার দিকে তিনি মারা যান।
ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) একে এম মেহেদী হাসান রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আদাবর ১৭ নম্বর বালুর মাঠ এলাকায় রাজু গ্রুপের সদস্য রিপনকে প্রতিদ্বন্দ্বী বেলচা মনির গ্রুপের সদস্যরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
তিনি আরও জানান, নিহত রিপনের বিরুদ্ধে ভোলার তজুমদ্দিন ও বোরহানউদ্দিন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের গ্রেফতারে পুলিশের বিশেষ অভিযান চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত রিপন কিশোর গ্যাং রাজু ওরফে ভাইগ্না রাজু গ্রুপের প্রধান রাজুর ভাই। কয়েকদিন আগে এই রাজুকেও প্রতিদ্বন্দ্বী আয়েশা গ্রুপের সদস্যরা কুপিয়ে আহত করেছিল।
অভিযোগ রয়েছে, মোহাম্মদপুর এলাকায় কিশোর গ্যাং কব্জি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার কারাগারে যাওয়ার পর তার সহযোগী বেলচা মনির মাদক স্পট ও চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ নেয়। চাপাতি দিয়ে কোপাতে পারদর্শী হওয়ায় এলাকায় সে ‘বেলচা মনির’ নামে পরিচিত।
তিনি জানান, আদাবর ১৭ নম্বর বালুর মাঠ এলাকায় রাজু গ্রুপের সদস্য রিপনকে প্রতিদ্বন্দ্বী বেলচা মনির গ্রুপের সদস্যরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
তিনি আরও জানান, নিহত রিপনের বিরুদ্ধে ভোলার তজুমদ্দিন ও বোরহানউদ্দিন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের গ্রেফতারে পুলিশের বিশেষ অভিযান চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত রিপন কিশোর গ্যাং রাজু ওরফে ভাইগ্না রাজু গ্রুপের প্রধান রাজুর ভাই। কয়েকদিন আগে এই রাজুকেও প্রতিদ্বন্দ্বী আয়েশা গ্রুপের সদস্যরা কুপিয়ে আহত করেছিল।
অভিযোগ রয়েছে, মোহাম্মদপুর এলাকায় কিশোর গ্যাং কব্জি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার কারাগারে যাওয়ার পর তার সহযোগী বেলচা মনির মাদক স্পট ও চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ নেয়। চাপাতি দিয়ে কোপাতে পারদর্শী হওয়ায় এলাকায় সে ‘বেলচা মনির’ নামে পরিচিত।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম জাকারিয়া বলেন, “আমার এলাকায় এ ধরনের কোনো হত্যার ঘটনা ঘটেনি। আর আদাবর ১০ নম্বর এলাকায় কোনো বস্তি নেই।”





















