০২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

সলিমুল্লাহ হাসপাতালের সামনে খুনের ঘটনায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪

সোনালী খবর
সোনালী খবর
  • আপডেট: ০৯:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
  • /

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটের সামনে লালচাঁদ ওরফে সোহাগ (৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি আঘাত ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় চারজকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

তারা হলেন- মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২)। এ সময় রবিনের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। র‍্যাব-১০ আরও দুজনকে গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হলো।

শুক্রবার (১১ জুলাই) ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।

ডিসি তালেবুর রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারভুক্ত দুইজন আসামিকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতাররা প্রাথমিকভাবে পুলিশকে জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।

তিনি বলেন, ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

সলিমুল্লাহ হাসপাতালের সামনে খুনের ঘটনায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪

আপডেট: ০৯:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটের সামনে লালচাঁদ ওরফে সোহাগ (৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি আঘাত ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় চারজকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

তারা হলেন- মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২)। এ সময় রবিনের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। র‍্যাব-১০ আরও দুজনকে গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হলো।

শুক্রবার (১১ জুলাই) ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।

ডিসি তালেবুর রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারভুক্ত দুইজন আসামিকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতাররা প্রাথমিকভাবে পুলিশকে জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।

তিনি বলেন, ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।