০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতিবাজ কর্মচারি আনোয়ার এখন কোটি কোটি টাকার মালিক

সোনালী খবর
সোনালী খবর
  • আপডেট: ০৭:৪১:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
  • / ২৪

আলমগীর মতিন চৌধুরী:

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের উচ্চমান সহকারী আনোয়ার হোসেন। সরকারি চাকরির পাশাপাশি তিনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের আওয়ামী সমর্থিত লোক হিসাবে সবার জানাশোনা। তার পদ তৃতীয় শ্রেণির, কিন্তু জীবনযাপন বিত্তশালীর মতো। থাকেন ডুপ্লেক্স বাড়িতে, চড়েন নামিদামি গাড়িতে। মাঝে মধ্যেই সপরিবারে বেড়াতে যান দেশের বাইরে। শুধু তাই নয়, সরকারি চাকরির পাশাপাশি রয়েছে তার আবাসন ব্যবসা। বিভিন্ন অবৈধ সম্পদের বিষয়ে আনোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। অভিযোগের ভিত্তিতে যেকোন সময়ে দুদক আনোয়ারকে তলব করতে পারে। তবে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, আনোয়ারের বিরুদ্ধে দুদক অনুসন্ধানে দেরী করলে আনোয়ার পালিয়ে যেতে পারে। অনুসন্ধানে জানা যায়, পতিত সরকারের আমলে মাস্টার রোলে চাকরি পান আনোয়ার হোসেন। বিগত সরকারের আমলে আনোয়ার অবৈধভাবে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে অর্থের বিনিময়ে হিসাব সহকারী পদে চাকুরি নেন। আওয়ামী লীগ সরকারের দোষর জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকা এর কেরানী আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী সামছুন নাহার সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয় কেরানী, অবৈধভাবে ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা মালিক বনে গেছেন। জাতীয় গৃহায় কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকায় হিসাব সহকারী পদে কর্মরত আনোয়ার হোসেন জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৫৫২২২৮৯৩৬১, জন্ম তারিখ- ১৭ অক্টোবর ১৯৭১ইং, টিআইএন না ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা । দরিদ্র পিতা মোঃ কফিল উদ্দিন নামীয় ব্যক্তির ছেলে। আনোয়ারের মায়ের নাম লজ বেগম। স্ত্রীর সামছুন নাহার, সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয়ে হিসাব সহকারী হিসাবে কাজ করেন। সামছুন নাহারের জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৪৬২২৪০৫২০৯, জন্ম তারিখ- ০৮/০১/১৯৭৩ইং, টিআইএ নং- ৪৯০৪৪৫১১৭৪৩১, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। সাহাজ উদ্দিন মাহেরা খাতুনের সন্তান। বাসা নং- ২৬, রোড নং- ০৯ রূপনগর আবাসিক এলাকা মিরপুর, ঢাকা । এই বাসার বাসার ২য় তলার পৃর্বদিকের ফ্ল্যাটটি তার স্ত্রীর নামে ক্রয় করেছে আনোয়ার হোসেন। ফ্ল্যাটটি বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় কোটি টাকার উপরে বিল্ডিং এর অপর মালিক জানিয়েছেন। তাদে জাতীয় পরিচয়পত্রে স্থায়ী ঠিকানা ইসলামপুর উত্তর পাড়া, ডাকঘর: জিয়নপুর- ১৮৫০, উপজেল দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ। কিন্তু মোঃ আনোয়ার হোসেন এর পূর্বের টিআইএন নং-০৮২১১৪৭৮৬১ গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন। এবং তার স্ত্রী-সামচুন নাহারের পূর্বে টিআইএন নং- ০৮২১১৪৭৮৭৮ টি গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন উপরোক্ত দুজনেরই টিআইএন এ স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় বসবাস করেন। সামছুন নাহার আনোয়ার হোসেন স্বামূ স্ত্রী দুর্নীতিবাজ সরকারি চাকুরে। অনিয়মে এই দম্পতি শত শত কোটি টাকার সহায় সম্পদের মালিক। জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতি সিন্ডিকেটের মুলহোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক হবার বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে একাধিক বার সংবাদ পরিবেশন হলেও সে আছে মহা আনন্দে। আনোয়ার হোসেন ১৪/ডি, মিরপুর- ১৪, রাকিন সিটি সংলগ্ন একটি প্লট হাতিয়ে নিয়েছে নিজ নামে। ভুয়া তথ্য দিয়ে পুলিশ স্টাফ কলেজের বিপরীত পাশে শ্যালকের নামে একটি সরকারী ফ্ল্যাট বরাদ্দ নিয়েছে। তার মিরপুর রূপনগর আবাসিক এলাকার ১২ নাম্বার একাধিক প্লট, ফ্ল্যাট বাড়ী রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন দুর্নীতিবাজ জাতীয় গৃহায়নের চিহ্নিত মাফিয়া ডন জাতীয় গৃহায়নের নথি লুকিয়ে রেখে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে নথির মধ্যে বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি ধরিয়ে দিয়ে গ্রাহকদের নিকট প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অবৈধভাবে তিনি ও তার স্ত্রী কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিকানা বনে গেছে। আত্মীয় শ্যালক রফিকসহ তার অফিসের সকলেই গোটা অফিস নিজের পৈত্রিক সম্পতি বানিয়ে নিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে নিয়মিত গ্রাহকদের হয়রানি করেই যাচ্ছে আনোয়ার চক্র। কয়েকজন ব্যক্তিগত দালাল আনোয়ার হোসেনকে কাজ ম্যানেজ করে দেয়, চক্রের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ লেনদেন করে থাকে। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। খোঁজখবর নিয়ে জানাযায়, আনোয়ারের নিজ এলাকায় প্রায় ৫০ বিঘা জমি ক্রয় করেছে। আশুলিয়া সাভার এলাকায়ও আনোয়ার হোসেনের কয়েক বিঘা জমি রয়েছে। আনোয়ার হোসেনের পরিবারের সকলে আওয়াম লীগ সমর্থিত। আরো অভিযোগ রয়েছে, আনোয়ার হোসেন ও পরিবারের সদস্যরা পতিত সরকারের পলাতক নেতাদের অর্থ যোগান দিয়ে যাচ্ছে। আনোয়ার হোসেন মিষ্টিভাষী ক্ষমতাধর ব্যক্তি মাফিয়া ডন। জাতীয় গৃহায়নের প্লট জালজালিয়াতির মূল হোতা কারিগর আনোয়ার চক্র। এ বিষয়ে আনোয়ারকে একাধিকবার তার ব্যক্তিগত ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। একাধিকবার মেসেজ পাঠানো হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। তার অফিসে একাধিকবার গিয়েও সেটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ সম্পর্কে জানতে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। জনস্বার্থে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ অসাধু কর্মচারি আনোয়ারের মতো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন এমনটাই প্রতিবেদনের প্রত্যাশা।

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতিবাজ কর্মচারি আনোয়ার এখন কোটি কোটি টাকার মালিক

আপডেট: ০৭:৪১:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

আলমগীর মতিন চৌধুরী:

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের উচ্চমান সহকারী আনোয়ার হোসেন। সরকারি চাকরির পাশাপাশি তিনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের আওয়ামী সমর্থিত লোক হিসাবে সবার জানাশোনা। তার পদ তৃতীয় শ্রেণির, কিন্তু জীবনযাপন বিত্তশালীর মতো। থাকেন ডুপ্লেক্স বাড়িতে, চড়েন নামিদামি গাড়িতে। মাঝে মধ্যেই সপরিবারে বেড়াতে যান দেশের বাইরে। শুধু তাই নয়, সরকারি চাকরির পাশাপাশি রয়েছে তার আবাসন ব্যবসা। বিভিন্ন অবৈধ সম্পদের বিষয়ে আনোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। অভিযোগের ভিত্তিতে যেকোন সময়ে দুদক আনোয়ারকে তলব করতে পারে। তবে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, আনোয়ারের বিরুদ্ধে দুদক অনুসন্ধানে দেরী করলে আনোয়ার পালিয়ে যেতে পারে। অনুসন্ধানে জানা যায়, পতিত সরকারের আমলে মাস্টার রোলে চাকরি পান আনোয়ার হোসেন। বিগত সরকারের আমলে আনোয়ার অবৈধভাবে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে অর্থের বিনিময়ে হিসাব সহকারী পদে চাকুরি নেন। আওয়ামী লীগ সরকারের দোষর জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকা এর কেরানী আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী সামছুন নাহার সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয় কেরানী, অবৈধভাবে ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা মালিক বনে গেছেন। জাতীয় গৃহায় কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকায় হিসাব সহকারী পদে কর্মরত আনোয়ার হোসেন জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৫৫২২২৮৯৩৬১, জন্ম তারিখ- ১৭ অক্টোবর ১৯৭১ইং, টিআইএন না ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা । দরিদ্র পিতা মোঃ কফিল উদ্দিন নামীয় ব্যক্তির ছেলে। আনোয়ারের মায়ের নাম লজ বেগম। স্ত্রীর সামছুন নাহার, সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয়ে হিসাব সহকারী হিসাবে কাজ করেন। সামছুন নাহারের জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৪৬২২৪০৫২০৯, জন্ম তারিখ- ০৮/০১/১৯৭৩ইং, টিআইএ নং- ৪৯০৪৪৫১১৭৪৩১, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। সাহাজ উদ্দিন মাহেরা খাতুনের সন্তান। বাসা নং- ২৬, রোড নং- ০৯ রূপনগর আবাসিক এলাকা মিরপুর, ঢাকা । এই বাসার বাসার ২য় তলার পৃর্বদিকের ফ্ল্যাটটি তার স্ত্রীর নামে ক্রয় করেছে আনোয়ার হোসেন। ফ্ল্যাটটি বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় কোটি টাকার উপরে বিল্ডিং এর অপর মালিক জানিয়েছেন। তাদে জাতীয় পরিচয়পত্রে স্থায়ী ঠিকানা ইসলামপুর উত্তর পাড়া, ডাকঘর: জিয়নপুর- ১৮৫০, উপজেল দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ। কিন্তু মোঃ আনোয়ার হোসেন এর পূর্বের টিআইএন নং-০৮২১১৪৭৮৬১ গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন। এবং তার স্ত্রী-সামচুন নাহারের পূর্বে টিআইএন নং- ০৮২১১৪৭৮৭৮ টি গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন উপরোক্ত দুজনেরই টিআইএন এ স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানায় বসবাস করেন। সামছুন নাহার আনোয়ার হোসেন স্বামূ স্ত্রী দুর্নীতিবাজ সরকারি চাকুরে। অনিয়মে এই দম্পতি শত শত কোটি টাকার সহায় সম্পদের মালিক। জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতি সিন্ডিকেটের মুলহোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক হবার বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে একাধিক বার সংবাদ পরিবেশন হলেও সে আছে মহা আনন্দে। আনোয়ার হোসেন ১৪/ডি, মিরপুর- ১৪, রাকিন সিটি সংলগ্ন একটি প্লট হাতিয়ে নিয়েছে নিজ নামে। ভুয়া তথ্য দিয়ে পুলিশ স্টাফ কলেজের বিপরীত পাশে শ্যালকের নামে একটি সরকারী ফ্ল্যাট বরাদ্দ নিয়েছে। তার মিরপুর রূপনগর আবাসিক এলাকার ১২ নাম্বার একাধিক প্লট, ফ্ল্যাট বাড়ী রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন দুর্নীতিবাজ জাতীয় গৃহায়নের চিহ্নিত মাফিয়া ডন জাতীয় গৃহায়নের নথি লুকিয়ে রেখে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে নথির মধ্যে বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি ধরিয়ে দিয়ে গ্রাহকদের নিকট প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অবৈধভাবে তিনি ও তার স্ত্রী কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিকানা বনে গেছে। আত্মীয় শ্যালক রফিকসহ তার অফিসের সকলেই গোটা অফিস নিজের পৈত্রিক সম্পতি বানিয়ে নিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে নিয়মিত গ্রাহকদের হয়রানি করেই যাচ্ছে আনোয়ার চক্র। কয়েকজন ব্যক্তিগত দালাল আনোয়ার হোসেনকে কাজ ম্যানেজ করে দেয়, চক্রের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ লেনদেন করে থাকে। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। খোঁজখবর নিয়ে জানাযায়, আনোয়ারের নিজ এলাকায় প্রায় ৫০ বিঘা জমি ক্রয় করেছে। আশুলিয়া সাভার এলাকায়ও আনোয়ার হোসেনের কয়েক বিঘা জমি রয়েছে। আনোয়ার হোসেনের পরিবারের সকলে আওয়াম লীগ সমর্থিত। আরো অভিযোগ রয়েছে, আনোয়ার হোসেন ও পরিবারের সদস্যরা পতিত সরকারের পলাতক নেতাদের অর্থ যোগান দিয়ে যাচ্ছে। আনোয়ার হোসেন মিষ্টিভাষী ক্ষমতাধর ব্যক্তি মাফিয়া ডন। জাতীয় গৃহায়নের প্লট জালজালিয়াতির মূল হোতা কারিগর আনোয়ার চক্র। এ বিষয়ে আনোয়ারকে একাধিকবার তার ব্যক্তিগত ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। একাধিকবার মেসেজ পাঠানো হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। তার অফিসে একাধিকবার গিয়েও সেটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ সম্পর্কে জানতে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। জনস্বার্থে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ অসাধু কর্মচারি আনোয়ারের মতো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন এমনটাই প্রতিবেদনের প্রত্যাশা।