০৮:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

জাতীয় গৃহায়ন মিরপুর -২ ঢাকা ডুইপ প্রকল্পের হিসাব সহকারি আনোয়ার তার স্ত্রী শামসুন্নাহার অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয় দুদুকে অভিযোগ

সোনালী খবর
সোনালী খবর
  • আপডেট: ০৩:০২:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
  • /

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ সরকারের দোষর এবং অর্থ যোগানদাতা,সরকার নথি জালিয়াতি কারী, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকা এর কেরানী আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী সামছুন নাহার সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয় প্রধান সহাকরী টিসি শাখার কর্মচারী, ঘুষ দুর্নীতির, দালালী করে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা মালিক।

গত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারিখ দৈনিক অন্যধারা পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে যে জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতির সিন্ডিকেটের হোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক, তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে।

গেল রবিবার (২০ জুলাই ) তাদের এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন সেগুনবাগিচা ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আমি মুকুল মিয়া নামের এক ব্যক্তি।

অভিযোগপত্রে মুকুল মিয়া বলেন, মো. আনোয়ার হোসেন, কেরানী (হিসাব সহকারী), জাতীয় গৃহায় কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকায় কর্মরত আছেন। তার পিতার নাম-মোঃ কফিল উদ্দিন, মাতা- লজ বেগম, তার জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৫৫২২২৮৯৩৬১, জন্ম তারিখ-১৭/১০/১৯৭১ইং, টিআইএন না ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। তার স্ত্রীর নাম-সামচুন নাহার, সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয়, টিসি শাখার প্রধান সহকারী হিসাবে কমরত আছেন। সামছুন্নাহারের পিতার নাম- সাহাজ উদ্দিন মাতা- মাহেরা খাতুন, জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৪৬২২৪০৫২০৯, জন্ম তারিখ- ০৮/০১/১৯৭৩ইং, টিআইএ নং- ৪৯০৪৪৫১১৭৪৩১, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। বর্তমান ঠিকানাঃ বাসা নং- ২৬, রোড নং- ০৯/২, রূপনগর আবাসিক এলাকা (বিইউবিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনে), মিরপুর, ঢাকা উক্ত বাসার ২য় তলার পূর্ব দিকের ফ্ল্যাটটি তে স্বপরিবারে বসবাস করিতেছেন। তিনি তার ফ্ল্যাট তার স্ত্রী সামছুন্নাহারের নামে ক্রয় করেছেন। ফ্ল্যাটটি বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় কোটি টাকার উপরে। স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম: ইসলামপুর উত্তর পাড়া, ডাকঘর: জিয়নপুর- ১৮৫০, উপজেল দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ। কিন্তু মোঃ আনোয়ার হোসেন এর পূর্বের টিআইএন নং-০৮২১১৪৭৮৬১ গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন, যার বর্তমান টিআইএন নং-৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, এবং তার স্ত্রী-সামচুন নাহারের পূর্বে টিআইএন নং- ০৮-২১১৪৭৮৭৮ টি গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন, যার বর্তমান টিআইএন নং-৮৯০৪৪৫১১৭৪৩১, উপরোক্ত দুজনেরই টিআইএন এ স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা দেওয়া আছে:-বাসা নং-০৯, রোড নং- ০৯ শিয়ালবাড়ী, রূপনগর আবাসিক এলাকা, মিরপুর, ঢাকা। মোঃ আনোয়ার হোসেন বড় দুর্নীতিবাজ এ বর্তমানে শত শত কোটি টাকার মালিক। তার অবৈধ কর্মকান্ডের বিষয় এবং জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতি সিন্ডিকেটের হোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক বিষয়ে একটি বিগত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারি দৈনিক অন্যধারা পত্রিকায় উপরোক্ত মোঃ আনোয়ার হোসেনের প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদ বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন ১৪/ডি, মিরপুর- ১৪, রাকিন সিটি সংলগ্ন তাহার না একটি প্লট তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন নিজ নামে। এছাড়াও পুলিশ স্টাফ কলেজের বিপরীত পাশে তার আগ শ্যালকের নামে একটি সরকারী ফ্ল্যাট বরাদ্দ করে নিয়েছেন জবরদখলের মাধ্যমে ভুয়া তথ্য দিয়ে। এছাড় আনোয়ার হোসেন এর মিরপুর রূপনগর আবাসিক এলাকায় এবং মিরপুর- ১২ নাম্বার একাধিক প্লট, ফ্ল্যাট বাড়ী রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন বড় দুর্নীতিবাজ কর্মচারী হওয়ায় জাতীয় গৃহায়নের একজন বড় মাফিয়া ডন আনোয়ার হোসেন, তিনি জাতীয় গৃহায়নের নথি লুকিয়ে রেখে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে নথির মধ্যে বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি ধরিয়ে দিয়ে গ্রাহকদের নিকট প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অবৈধভাবে তিনি ও তার স্ত্রী কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিকানা বনে গেছেন।

আনোয়অর হোসেন এর সম্পদের- ৩০/০৬/২০২১ইং তারিখের আর্থিক বিবরণী তুলে ধরা হলোঃ মো. আনোয়ার হোসেন, কেরানী জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, (ডুইপ প্রকল্প) মিরপুর-০২, ঢাকা।

টিআইএন: ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮

কর সেন্টাল সার্ভে সার্কেল- ০২, কর অঞ্চল: ঢাকা। কর বৎসর; ২০২১-২০২২

তার স্ত্রীর নাম: সামছুন্নাহার (প্রধান সহকারী জেলা রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, সিরাজগঞ্জ কর্মরত আছেন)

তার পিতার নাম: মো. কফিল উদ্দিন।

মাতার নাম: লজ্জা বেগম

তার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের নাম: জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, (ডুইপ প্রকল্প) মিরপুর-০২, ঢাকা।

বর্তমান ঠিকানা: বাসা-২৬, রোড-৯/২, রূপনগর আবাসিক এলাকা, মিরপুর, ঢাকা।

স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম: ইসলামপুর, ডাকঘর: জিয়নপুর, উপজেলা: দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ।

৩০/০৬/২০২১ সালের সম্পদের বিবরণী:

পরিসম্পদ, দায় ও ব্যয় বিবরণী

ব্যবসার পুঁজি (মূলধণের জের)

অ-কৃষি সম্পত্তি (আইন সম্মত ব্যয়সহ ক্রয় মূল্য):-

সেনপাড়া পর্বতায় (রাকিন সিটির বিপরীত পার্শে) ১/২ জমি মূল্য

.৭,৫০,০০০/- মানিকগঞ্জে ১৪ শতাংশ জমি মূল্য

.৯০,০০০/- বিনিয়োগ:

ঋণপ্রদান……. ..৯,০০,০০০/

নাই জিপিএফ ফান্ডে

মোটর যান (ক্রয়মূল্য):-

গাড়ী বিক্রয় করা হয়েছে……..

মোটর যানের প্রকৃতি ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর

অলংকারাদি (পরিমাণ ও ক্রয়মূল্য) ১৫ ভরি স্বর্ণ.. ..মূল্য প্রর্দশণ করা হয়নি।

আসবাবপত্র (ক্রয়মূল্য)………..

..৫০,০০০/- ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী (ক্রয়মূল্য),

৫০,০০০/- ব্যবসা বহিভূত অর্থ সম্পদ:-

ব্যাংকে ও নগদে….-১৭,৯৬,১৭১/-

অন্যান্য পরিসম্পদ (বিবরণ দিন)

দায়সমূহ ……নাই।

এই আয় বৎসরের শেষ তারিখের নীট সম্পদ,

৩৬,৩৬,১৭১/- অর্জিত তহবিল সমূহঃ-

প্রদর্শিত রিটার্ন আয় ………..৩,০৪,৯৯০/-
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী সামছুন্নাহার বর্তমানে জেলা রেজিস্ট্রারের কার্যালয় সিরাজগঞ্জ প্রধান সহকারী এর

টি.সি. শাখায় কর্মরত আছেন।

সামছুন্নাহারের- ৩০/০৬/২০২৩ইং তারিখের আর্থিক বিবরণী তুলে ধরা হলোঃ

সম্পদ এবং দায়বদ্ধতার বিবরণী (৩০.০৬.২০২৩ তারিখের হিসাবে)

করদাতার নাম: শামসুন নাহার

১. (ক) ব্যবসায়িক মূলধন (সমাপ্তি ভারসাম্য)

টাকা (খ) সীমিত কোম্পানিতে পরিচালকদের শেয়ারহোল্ডিং (মূল্যে)

কোম্পানির নাম শেয়ারের সংখ্যা

টাকা ২. অকৃষি সম্পত্তি (আইনি খরচ সহ মূল্যে):

a) Senpara. Parbota, Dhaka. Land.

বি/এফ ১৫,০০,০০০/- টাকা

b) Senpara, Parbota, Dhaka. Land.

বি/এফ টাকা ৩,৫০,০০০/-

গ) সেনপাড়া, পারবোতা, ঢাকা। উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত জমি ও বিনিয়োগ। বি/এফ ১৮.৬২,৫০০/- টাকা

d) Senpara, Parbota, Dhaka. Shop…

…. বি/এফ ৮,৫৫,০০০/- টাকা

বি/এফ গ) রূপনগর, মিরপুর, ঢাকা, ফ্ল্যাট।

১১,০০,০০০/- টাকা

৩. কৃষি সম্পত্তি (আইনি খরচ সহ মূল্যে):

বিনিয়োগ: 4.(ক) শেয়ার ডিবেঞ্চার সঞ্চয়

(খ) সঞ্চয়পত্র/ইউনিট সার্টিফিকেট/বন্ড

১০,০০,০০০/- টাকা (c) FDR

(d) Sanchoy Patru

(c) অন্যান্য বিনিয়োগ ১০,০০,০০০/- টাকা

৫. মোটরযান (মূল্যে): টাকা ৬. গয়না (পরিমাণ এবং দাম):

15 বসন্ত বি/এফ

Tk অজানা ৭. আসবাবপত্র (মূল্যে):

বি/এফ ১,০০,০০০/- টাকা

৮. ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম (মূল্যের বাইরে):

বি/এফ ১,০০,০০০ টাকা/=

৯. ব্যবসার বাইরে নগদ সম্পদ:

(ক) হাতে নগদ টাকা এবং ব্যাংকে নগদ টাকা

১৭,৬৫০/- টাকা (খ) ব্যাঙ্কে নগদ টাকা

(গ) অন্যান্য মোট-

১৭,৬৫০/- টাকা বি/এফ

৬৮,৮৫,১৫০ টাকা।

১০. অন্য কোনও অ্যাসেল (বিস্তারিত সহ)

মোট সম্পদ ৬৮,৮৫.১৫০/- টাকা

১১. কম দায়: (ক) সম্পত্তি বা জমির উপর সুরক্ষিত বন্ধক

টাকা তম) জামানতবিহীন ঋণ প্রাপ্ত স্বামী

৪,৮০,০০০/- টাকা দশটি ব্যাংক ঋণ

(d) (অন্যান্য মোট দায়

৪.৮০,০০০/- টাকা ১২. এই আয় বছরের শেষ তারিখে নিট সম্পদ (মোট সম্পদ এবং মোট দায়বদ্ধতার মধ্যে পার্থক্য)

৬-৪,০৫,১৫০ টাকা/- ১৩. পূর্ববর্তী আয় বছরের শেষ তারিখ অনুসারে নিট সম্পদ

৫৯,০৩.২৭০/- টাকা ১৪. সম্পদ বৃদ্ধি (ক্রমিক নং ১২ এবং ১৩ এর মধ্যে পার্থক্য)

৫,০১.৮৮০/- টাকা ১৫. (ক) পারিবারিক ব্যয়: (ফর্ম আইটি ১০ বিবি অনুসারে মোট ব্যয়)

২,৩০,০০০/- টাকা (খ) পরিবারের নির্ভরশীল সন্তানের সংখ্যা:

প্রাপ্তবয়স্ক শিশু ৭.৩১,৮৮০/- টাকা

১৬. মোট সম্পদের পরিমাণ (ক্রমিক ১৪ এবং ১৫ এর মোট পরিমাণ)

১৭. তহবিলের উৎস: (১) দেখানো মোট আয়

৫,৭৯,৩৯০/- টাকা (ii) ব্যবসায়িক মূলধন সুবিধা

১,৫২,৪৯০/- টাকা (ii) অ্যালাওন্স

(iv) অতীতের সঞ্চয় তহবিলের মোট উৎস =

৭,৩১,৮৮০/- টাকা ১৮. পার্থক্য (ক্রমিক ১৬ এবং ১৭ এর মধ্যে)

টাকা আমি আন্তরিকভাবে ঘোষণা করছি যে আমার জ্ঞান এবং বিশ্বাস অনুসারে IT-10B-তে প্রদত্ত তথ্য সঠিক এবং সম্পূর্ণ।

শামসুন নাহার নাম ও স্বাক্ষর মূল্যায়নকারী

উপরোক্ত বিবৃতিতে নিজের, স্বামী/স্ত্রী (যদি তিনি করদাতা না হন), নাবালক সন্তান এবং নির্ভরশীলদের সম্পদ এবং দায় দেখানো হবে।

প্রয়োজনে, অনুগ্রহ করে আলাদা শীট ব্যবহার করুন

ডেল রেজিস্ট্রার সিরাজগঞ্জ কার্যালয়ের প্রধান সহকারীর এর টি.সি. শাখা হতে প্রাপ্ত সম্মানী ভাতার আয়কর কতনের। ববরণ।

আয়কর কর্তনের কোড নং-১ ১১৪১০১৪০০ددد

ক্রমিক কর্মচারী নাম

মাসের নাম ও পদবী

প্রাপ্ত সম্মানী ভাতার পরিমান

আয়কর কর্তন (১০%) কর্তন বাদে প্রাপ্ত সম্মানী ভাতা

চালান নং- ও তারিখ।

০৩

08

০৬

০১

সামচুন নাহার প্রধান সহকারী

জুলাই/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ৩৫২ তাং-০৫/০৭/২০২২ খ্রিঃ

আগষ্ট/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-২২১ তাং-০৩/০৮/২০২২ খ্রিঃ

সেপ্টেঃ/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৩২ তাং- ০১/০৯/২০২২ খ্রিঃ

অক্টোঃ/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১১৯ তাং-১০/১০/২০২৩ খ্রিঃ

নভেঃ/২০২২।

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-২২৯ তাং- ০৯/১১/২০২২ খ্রিঃ

ডিস্টে/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৭১

তাং-০৫/১২/২০২২ খ্রিঃ

জানুঃ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-৭৫

তাং-০৩/০১/২০২৩ খ্রিঃ

ফেব্রুঃ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৩৫

তাং- ০৯/০২/২০২৩ খ্রিঃ

মার্চ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ৩১৮

এপ্রিল/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

মে/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

জুন/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

২৪,০০০/=

২,৪০০/=

২১,৬০০/=

তাং- ১৪/০৩/২০২৩ খ্রিঃ চালান নং-১২৩

তাং- ০৯/০৪/২০২৩ খ্রিঃ

চালান নং- ৬১

তাং- ২২/০৫/২০২৩ খ্রিঃ

চালান নং- ২৬৪

তাং-১৩/০৬/২০২৩ খ্রিঃ

তার বিষয়ে ও তার আত্মীয় শ্যালক রফিক সহ তার অফিসের সকলেরই তার আপন আত্মীয় হওয়ায় গোটা অফিস কে তারা নিজের পৈত্রিক সম্পতি মনে করেন বলে তারা নিয়মিত গ্রাহকদের হয়রানি করেই যাচ্ছেন। তার কয়েকজন ব্যক্তিগত দালাল রয়েছে যারা আনোয়ার হোসেনকে কাজ ম্যানেজ করে দেন এবং অবৈধ লেনদেন করে থাকেন। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। এছাড়া আনোয়ার হোসেন এর নিজ এলাকায় প্রায় ৩৫ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন। আশুলিয়া সাভার এলাকায় আনোয়ার হোসেন কয়েক বিঘা জমি ক্রয় করেছেন। উল্লেখ্য যে, আনোয়ার হোসেন এর পরিবারের অধিকাংশ সদস্য আওয়াম লীগ এর সাঙ্গে জড়িত। সেই ক্ষমতা ব্যবহার করে আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যগণ বিভিন্ন মানুষকে হয়রানি করে ভয়ভীতি দেখিয়ে তদবির বানিজ্য করে গত ১৬ বছর ‘তারা কয়েক শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারে সদস্যগণ এখনও আওয়ামীলীগ এর পলাতব নেতাদের অর্থ যোগান দিয়ে যাচ্ছেন। আনোয়ার হোসেন এর এক আত্মীয় ও সাংবাদিক নেতা থাকায় তার মাধ্যমে তিনি সাংবাদিকদের বিষয়টি সমাধান করেন এবং যে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন এর সঙ্গে আপোম করেন না

তাদেরকে সাংবাদিক নেতা দিয়ে এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দিয়ে হয়রানি করে আনোয়ার হোসেন তার সমস্ত অপকর্মকে আড়াল করার চেষ্টা করেন। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইতিপূনে দৈনিক অন্যধারা পত্রিকার গত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারিখ যে রিপোর্টার রিপোর্ট করেছিলেন সেই রিপোর্টারবে এবং পত্রিকার সম্পাদক সাহেবকে সাংবাদিক নেতাকে দিয়ে ম্যানেজ করেছেন এবং তাদেরকে বিভিন্ন বাহিন দ্বারা ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করেছেন। আনোয়ার হোসেন মিষ্টিভাষী ক্ষমতাধর ব্যক্তি বটে। তিনি গোপনে রাতের আধারে ক্ষমতা ব্যবহার করেন। তার কাছে জাতীয় গৃহায়নের, চেয়ারম্যান, সচিব কে তিনি সব ম্যানেজ করে চলেন। তিনি প্লট জালজালিয়াতির মূল হোতা কারিগর। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারে অবৈধ সম্পদের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করলে আরো গুরুত্বপূণ তথ্য পাওয়া যাবে। আওয়ামলীগের সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী জাহিদ মালিক এর মাধ্যমে সমস্ত প্রকার তবির বানিজ্য চালিয়ে যেতেন। আনোয়ার হোসেনের পরিবারের বর্তমানে জাহিদ মালিকের সম্পদ দেখাশুনা করেন বলে বিশেষভাবে তথ্য পাওয়া গিয়েছে।

উল্লেখ্য যে, আনোয়ার হোসেন ও তার সহযোগীরা অভিযোগ কারীকে এবং পত্রিকার সম্পাদক রিপোটার সহ সাংবাদিকগণকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দিয়েই যাচ্ছেন। এতে যদি কোন সাংবাদিক, অভিযোগকারী ও পত্রিকার সম্পাদকের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয় এ জন্য আনোয়ার হোসেন ও তার সহযোগীরা দায় থাকিবেন।

বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বানও জানান তিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

জাতীয় গৃহায়ন মিরপুর -২ ঢাকা ডুইপ প্রকল্পের হিসাব সহকারি আনোয়ার তার স্ত্রী শামসুন্নাহার অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয় দুদুকে অভিযোগ

আপডেট: ০৩:০২:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ সরকারের দোষর এবং অর্থ যোগানদাতা,সরকার নথি জালিয়াতি কারী, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকা এর কেরানী আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী সামছুন নাহার সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয় প্রধান সহাকরী টিসি শাখার কর্মচারী, ঘুষ দুর্নীতির, দালালী করে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা মালিক।

গত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারিখ দৈনিক অন্যধারা পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে যে জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতির সিন্ডিকেটের হোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক, তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে।

গেল রবিবার (২০ জুলাই ) তাদের এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন সেগুনবাগিচা ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আমি মুকুল মিয়া নামের এক ব্যক্তি।

অভিযোগপত্রে মুকুল মিয়া বলেন, মো. আনোয়ার হোসেন, কেরানী (হিসাব সহকারী), জাতীয় গৃহায় কর্তৃপক্ষ (ডুইপ), মিরপুর- ২, ঢাকায় কর্মরত আছেন। তার পিতার নাম-মোঃ কফিল উদ্দিন, মাতা- লজ বেগম, তার জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৫৫২২২৮৯৩৬১, জন্ম তারিখ-১৭/১০/১৯৭১ইং, টিআইএন না ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। তার স্ত্রীর নাম-সামচুন নাহার, সিরাজগঞ্জ জেলা রেজিষ্টার কাযালয়, টিসি শাখার প্রধান সহকারী হিসাবে কমরত আছেন। সামছুন্নাহারের পিতার নাম- সাহাজ উদ্দিন মাতা- মাহেরা খাতুন, জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৪৬২২৪০৫২০৯, জন্ম তারিখ- ০৮/০১/১৯৭৩ইং, টিআইএ নং- ৪৯০৪৪৫১১৭৪৩১, কর সার্ভে সার্কেল- ২, ঢাকা। বর্তমান ঠিকানাঃ বাসা নং- ২৬, রোড নং- ০৯/২, রূপনগর আবাসিক এলাকা (বিইউবিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনে), মিরপুর, ঢাকা উক্ত বাসার ২য় তলার পূর্ব দিকের ফ্ল্যাটটি তে স্বপরিবারে বসবাস করিতেছেন। তিনি তার ফ্ল্যাট তার স্ত্রী সামছুন্নাহারের নামে ক্রয় করেছেন। ফ্ল্যাটটি বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় কোটি টাকার উপরে। স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম: ইসলামপুর উত্তর পাড়া, ডাকঘর: জিয়নপুর- ১৮৫০, উপজেল দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ। কিন্তু মোঃ আনোয়ার হোসেন এর পূর্বের টিআইএন নং-০৮২১১৪৭৮৬১ গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন, যার বর্তমান টিআইএন নং-৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮, এবং তার স্ত্রী-সামচুন নাহারের পূর্বে টিআইএন নং- ০৮-২১১৪৭৮৭৮ টি গত ২৩/০৯/২০১৩ইং তারিখে ডিজিটাল টিআইএন রূপান্তর করেন, যার বর্তমান টিআইএন নং-৮৯০৪৪৫১১৭৪৩১, উপরোক্ত দুজনেরই টিআইএন এ স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা দেওয়া আছে:-বাসা নং-০৯, রোড নং- ০৯ শিয়ালবাড়ী, রূপনগর আবাসিক এলাকা, মিরপুর, ঢাকা। মোঃ আনোয়ার হোসেন বড় দুর্নীতিবাজ এ বর্তমানে শত শত কোটি টাকার মালিক। তার অবৈধ কর্মকান্ডের বিষয় এবং জাতীয় গৃহায়নের দুর্নীতি সিন্ডিকেটের হোতা আনোয়ার কোটি কোটি টাকার মালিক বিষয়ে একটি বিগত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারি দৈনিক অন্যধারা পত্রিকায় উপরোক্ত মোঃ আনোয়ার হোসেনের প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদ বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন ১৪/ডি, মিরপুর- ১৪, রাকিন সিটি সংলগ্ন তাহার না একটি প্লট তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন নিজ নামে। এছাড়াও পুলিশ স্টাফ কলেজের বিপরীত পাশে তার আগ শ্যালকের নামে একটি সরকারী ফ্ল্যাট বরাদ্দ করে নিয়েছেন জবরদখলের মাধ্যমে ভুয়া তথ্য দিয়ে। এছাড় আনোয়ার হোসেন এর মিরপুর রূপনগর আবাসিক এলাকায় এবং মিরপুর- ১২ নাম্বার একাধিক প্লট, ফ্ল্যাট বাড়ী রয়েছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন বড় দুর্নীতিবাজ কর্মচারী হওয়ায় জাতীয় গৃহায়নের একজন বড় মাফিয়া ডন আনোয়ার হোসেন, তিনি জাতীয় গৃহায়নের নথি লুকিয়ে রেখে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে নথির মধ্যে বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি ধরিয়ে দিয়ে গ্রাহকদের নিকট প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অবৈধভাবে তিনি ও তার স্ত্রী কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিকানা বনে গেছেন।

আনোয়অর হোসেন এর সম্পদের- ৩০/০৬/২০২১ইং তারিখের আর্থিক বিবরণী তুলে ধরা হলোঃ মো. আনোয়ার হোসেন, কেরানী জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, (ডুইপ প্রকল্প) মিরপুর-০২, ঢাকা।

টিআইএন: ৭৯৯১৯৭১৯৯২৫৮

কর সেন্টাল সার্ভে সার্কেল- ০২, কর অঞ্চল: ঢাকা। কর বৎসর; ২০২১-২০২২

তার স্ত্রীর নাম: সামছুন্নাহার (প্রধান সহকারী জেলা রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, সিরাজগঞ্জ কর্মরত আছেন)

তার পিতার নাম: মো. কফিল উদ্দিন।

মাতার নাম: লজ্জা বেগম

তার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের নাম: জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, (ডুইপ প্রকল্প) মিরপুর-০২, ঢাকা।

বর্তমান ঠিকানা: বাসা-২৬, রোড-৯/২, রূপনগর আবাসিক এলাকা, মিরপুর, ঢাকা।

স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম: ইসলামপুর, ডাকঘর: জিয়নপুর, উপজেলা: দৌলতপুর, জেলা: মানিকগঞ্জ।

৩০/০৬/২০২১ সালের সম্পদের বিবরণী:

পরিসম্পদ, দায় ও ব্যয় বিবরণী

ব্যবসার পুঁজি (মূলধণের জের)

অ-কৃষি সম্পত্তি (আইন সম্মত ব্যয়সহ ক্রয় মূল্য):-

সেনপাড়া পর্বতায় (রাকিন সিটির বিপরীত পার্শে) ১/২ জমি মূল্য

.৭,৫০,০০০/- মানিকগঞ্জে ১৪ শতাংশ জমি মূল্য

.৯০,০০০/- বিনিয়োগ:

ঋণপ্রদান……. ..৯,০০,০০০/

নাই জিপিএফ ফান্ডে

মোটর যান (ক্রয়মূল্য):-

গাড়ী বিক্রয় করা হয়েছে……..

মোটর যানের প্রকৃতি ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর

অলংকারাদি (পরিমাণ ও ক্রয়মূল্য) ১৫ ভরি স্বর্ণ.. ..মূল্য প্রর্দশণ করা হয়নি।

আসবাবপত্র (ক্রয়মূল্য)………..

..৫০,০০০/- ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী (ক্রয়মূল্য),

৫০,০০০/- ব্যবসা বহিভূত অর্থ সম্পদ:-

ব্যাংকে ও নগদে….-১৭,৯৬,১৭১/-

অন্যান্য পরিসম্পদ (বিবরণ দিন)

দায়সমূহ ……নাই।

এই আয় বৎসরের শেষ তারিখের নীট সম্পদ,

৩৬,৩৬,১৭১/- অর্জিত তহবিল সমূহঃ-

প্রদর্শিত রিটার্ন আয় ………..৩,০৪,৯৯০/-
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী সামছুন্নাহার বর্তমানে জেলা রেজিস্ট্রারের কার্যালয় সিরাজগঞ্জ প্রধান সহকারী এর

টি.সি. শাখায় কর্মরত আছেন।

সামছুন্নাহারের- ৩০/০৬/২০২৩ইং তারিখের আর্থিক বিবরণী তুলে ধরা হলোঃ

সম্পদ এবং দায়বদ্ধতার বিবরণী (৩০.০৬.২০২৩ তারিখের হিসাবে)

করদাতার নাম: শামসুন নাহার

১. (ক) ব্যবসায়িক মূলধন (সমাপ্তি ভারসাম্য)

টাকা (খ) সীমিত কোম্পানিতে পরিচালকদের শেয়ারহোল্ডিং (মূল্যে)

কোম্পানির নাম শেয়ারের সংখ্যা

টাকা ২. অকৃষি সম্পত্তি (আইনি খরচ সহ মূল্যে):

a) Senpara. Parbota, Dhaka. Land.

বি/এফ ১৫,০০,০০০/- টাকা

b) Senpara, Parbota, Dhaka. Land.

বি/এফ টাকা ৩,৫০,০০০/-

গ) সেনপাড়া, পারবোতা, ঢাকা। উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত জমি ও বিনিয়োগ। বি/এফ ১৮.৬২,৫০০/- টাকা

d) Senpara, Parbota, Dhaka. Shop…

…. বি/এফ ৮,৫৫,০০০/- টাকা

বি/এফ গ) রূপনগর, মিরপুর, ঢাকা, ফ্ল্যাট।

১১,০০,০০০/- টাকা

৩. কৃষি সম্পত্তি (আইনি খরচ সহ মূল্যে):

বিনিয়োগ: 4.(ক) শেয়ার ডিবেঞ্চার সঞ্চয়

(খ) সঞ্চয়পত্র/ইউনিট সার্টিফিকেট/বন্ড

১০,০০,০০০/- টাকা (c) FDR

(d) Sanchoy Patru

(c) অন্যান্য বিনিয়োগ ১০,০০,০০০/- টাকা

৫. মোটরযান (মূল্যে): টাকা ৬. গয়না (পরিমাণ এবং দাম):

15 বসন্ত বি/এফ

Tk অজানা ৭. আসবাবপত্র (মূল্যে):

বি/এফ ১,০০,০০০/- টাকা

৮. ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম (মূল্যের বাইরে):

বি/এফ ১,০০,০০০ টাকা/=

৯. ব্যবসার বাইরে নগদ সম্পদ:

(ক) হাতে নগদ টাকা এবং ব্যাংকে নগদ টাকা

১৭,৬৫০/- টাকা (খ) ব্যাঙ্কে নগদ টাকা

(গ) অন্যান্য মোট-

১৭,৬৫০/- টাকা বি/এফ

৬৮,৮৫,১৫০ টাকা।

১০. অন্য কোনও অ্যাসেল (বিস্তারিত সহ)

মোট সম্পদ ৬৮,৮৫.১৫০/- টাকা

১১. কম দায়: (ক) সম্পত্তি বা জমির উপর সুরক্ষিত বন্ধক

টাকা তম) জামানতবিহীন ঋণ প্রাপ্ত স্বামী

৪,৮০,০০০/- টাকা দশটি ব্যাংক ঋণ

(d) (অন্যান্য মোট দায়

৪.৮০,০০০/- টাকা ১২. এই আয় বছরের শেষ তারিখে নিট সম্পদ (মোট সম্পদ এবং মোট দায়বদ্ধতার মধ্যে পার্থক্য)

৬-৪,০৫,১৫০ টাকা/- ১৩. পূর্ববর্তী আয় বছরের শেষ তারিখ অনুসারে নিট সম্পদ

৫৯,০৩.২৭০/- টাকা ১৪. সম্পদ বৃদ্ধি (ক্রমিক নং ১২ এবং ১৩ এর মধ্যে পার্থক্য)

৫,০১.৮৮০/- টাকা ১৫. (ক) পারিবারিক ব্যয়: (ফর্ম আইটি ১০ বিবি অনুসারে মোট ব্যয়)

২,৩০,০০০/- টাকা (খ) পরিবারের নির্ভরশীল সন্তানের সংখ্যা:

প্রাপ্তবয়স্ক শিশু ৭.৩১,৮৮০/- টাকা

১৬. মোট সম্পদের পরিমাণ (ক্রমিক ১৪ এবং ১৫ এর মোট পরিমাণ)

১৭. তহবিলের উৎস: (১) দেখানো মোট আয়

৫,৭৯,৩৯০/- টাকা (ii) ব্যবসায়িক মূলধন সুবিধা

১,৫২,৪৯০/- টাকা (ii) অ্যালাওন্স

(iv) অতীতের সঞ্চয় তহবিলের মোট উৎস =

৭,৩১,৮৮০/- টাকা ১৮. পার্থক্য (ক্রমিক ১৬ এবং ১৭ এর মধ্যে)

টাকা আমি আন্তরিকভাবে ঘোষণা করছি যে আমার জ্ঞান এবং বিশ্বাস অনুসারে IT-10B-তে প্রদত্ত তথ্য সঠিক এবং সম্পূর্ণ।

শামসুন নাহার নাম ও স্বাক্ষর মূল্যায়নকারী

উপরোক্ত বিবৃতিতে নিজের, স্বামী/স্ত্রী (যদি তিনি করদাতা না হন), নাবালক সন্তান এবং নির্ভরশীলদের সম্পদ এবং দায় দেখানো হবে।

প্রয়োজনে, অনুগ্রহ করে আলাদা শীট ব্যবহার করুন

ডেল রেজিস্ট্রার সিরাজগঞ্জ কার্যালয়ের প্রধান সহকারীর এর টি.সি. শাখা হতে প্রাপ্ত সম্মানী ভাতার আয়কর কতনের। ববরণ।

আয়কর কর্তনের কোড নং-১ ১১৪১০১৪০০ددد

ক্রমিক কর্মচারী নাম

মাসের নাম ও পদবী

প্রাপ্ত সম্মানী ভাতার পরিমান

আয়কর কর্তন (১০%) কর্তন বাদে প্রাপ্ত সম্মানী ভাতা

চালান নং- ও তারিখ।

০৩

08

০৬

০১

সামচুন নাহার প্রধান সহকারী

জুলাই/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ৩৫২ তাং-০৫/০৭/২০২২ খ্রিঃ

আগষ্ট/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-২২১ তাং-০৩/০৮/২০২২ খ্রিঃ

সেপ্টেঃ/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৩২ তাং- ০১/০৯/২০২২ খ্রিঃ

অক্টোঃ/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১১৯ তাং-১০/১০/২০২৩ খ্রিঃ

নভেঃ/২০২২।

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-২২৯ তাং- ০৯/১১/২০২২ খ্রিঃ

ডিস্টে/২০২২

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৭১

তাং-০৫/১২/২০২২ খ্রিঃ

জানুঃ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং-৭৫

তাং-০৩/০১/২০২৩ খ্রিঃ

ফেব্রুঃ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ১৩৫

তাং- ০৯/০২/২০২৩ খ্রিঃ

মার্চ/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

চালান নং- ৩১৮

এপ্রিল/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

মে/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

জুন/২০২৩

২০০০/=

২০০/=

১৮০০/=

২৪,০০০/=

২,৪০০/=

২১,৬০০/=

তাং- ১৪/০৩/২০২৩ খ্রিঃ চালান নং-১২৩

তাং- ০৯/০৪/২০২৩ খ্রিঃ

চালান নং- ৬১

তাং- ২২/০৫/২০২৩ খ্রিঃ

চালান নং- ২৬৪

তাং-১৩/০৬/২০২৩ খ্রিঃ

তার বিষয়ে ও তার আত্মীয় শ্যালক রফিক সহ তার অফিসের সকলেরই তার আপন আত্মীয় হওয়ায় গোটা অফিস কে তারা নিজের পৈত্রিক সম্পতি মনে করেন বলে তারা নিয়মিত গ্রাহকদের হয়রানি করেই যাচ্ছেন। তার কয়েকজন ব্যক্তিগত দালাল রয়েছে যারা আনোয়ার হোসেনকে কাজ ম্যানেজ করে দেন এবং অবৈধ লেনদেন করে থাকেন। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। এছাড়া আনোয়ার হোসেন এর নিজ এলাকায় প্রায় ৩৫ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন। আশুলিয়া সাভার এলাকায় আনোয়ার হোসেন কয়েক বিঘা জমি ক্রয় করেছেন। উল্লেখ্য যে, আনোয়ার হোসেন এর পরিবারের অধিকাংশ সদস্য আওয়াম লীগ এর সাঙ্গে জড়িত। সেই ক্ষমতা ব্যবহার করে আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যগণ বিভিন্ন মানুষকে হয়রানি করে ভয়ভীতি দেখিয়ে তদবির বানিজ্য করে গত ১৬ বছর ‘তারা কয়েক শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারে সদস্যগণ এখনও আওয়ামীলীগ এর পলাতব নেতাদের অর্থ যোগান দিয়ে যাচ্ছেন। আনোয়ার হোসেন এর এক আত্মীয় ও সাংবাদিক নেতা থাকায় তার মাধ্যমে তিনি সাংবাদিকদের বিষয়টি সমাধান করেন এবং যে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন এর সঙ্গে আপোম করেন না

তাদেরকে সাংবাদিক নেতা দিয়ে এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দিয়ে হয়রানি করে আনোয়ার হোসেন তার সমস্ত অপকর্মকে আড়াল করার চেষ্টা করেন। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইতিপূনে দৈনিক অন্যধারা পত্রিকার গত ১৭/০৭/২০২৪ইং তারিখ যে রিপোর্টার রিপোর্ট করেছিলেন সেই রিপোর্টারবে এবং পত্রিকার সম্পাদক সাহেবকে সাংবাদিক নেতাকে দিয়ে ম্যানেজ করেছেন এবং তাদেরকে বিভিন্ন বাহিন দ্বারা ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করেছেন। আনোয়ার হোসেন মিষ্টিভাষী ক্ষমতাধর ব্যক্তি বটে। তিনি গোপনে রাতের আধারে ক্ষমতা ব্যবহার করেন। তার কাছে জাতীয় গৃহায়নের, চেয়ারম্যান, সচিব কে তিনি সব ম্যানেজ করে চলেন। তিনি প্লট জালজালিয়াতির মূল হোতা কারিগর। আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারে অবৈধ সম্পদের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করলে আরো গুরুত্বপূণ তথ্য পাওয়া যাবে। আওয়ামলীগের সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী জাহিদ মালিক এর মাধ্যমে সমস্ত প্রকার তবির বানিজ্য চালিয়ে যেতেন। আনোয়ার হোসেনের পরিবারের বর্তমানে জাহিদ মালিকের সম্পদ দেখাশুনা করেন বলে বিশেষভাবে তথ্য পাওয়া গিয়েছে।

উল্লেখ্য যে, আনোয়ার হোসেন ও তার সহযোগীরা অভিযোগ কারীকে এবং পত্রিকার সম্পাদক রিপোটার সহ সাংবাদিকগণকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দিয়েই যাচ্ছেন। এতে যদি কোন সাংবাদিক, অভিযোগকারী ও পত্রিকার সম্পাদকের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয় এ জন্য আনোয়ার হোসেন ও তার সহযোগীরা দায় থাকিবেন।

বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বানও জানান তিনি।