১২:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

নোয়াখালীতে প্রতারণা মামলার ৮ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

  • আপডেট: ১০:২৫:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৮০০৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,সোনালী খবর

নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানার কাদিরহানিফ এলাকা থেকে প্রতারণা মামলায় ৮ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-১১,সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার মিঠুন কর্মকার।

র‌্যাব জানায়,দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় পলাতক থাকা জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে প্রতারণা সংক্রান্ত একাধিক মামলা ছিল। ওয়ারেন্ট পর্যালোচনায় জানা যায়,সিআর মামলা নং ৩৬৬/১৭-এ পেনাল কোডের ৪২০ ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি ৫ বছর কারাদণ্ড ও ১০,০০০ টাকা জরিমানা,অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড পান। এছাড়া সিআর মামলা নং ৬৬/২১ ও ৬৯/২৩–এ একই ধারায় তাকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। সর্বমোট তার বিরুদ্ধে ৮ বছর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের আদেশ ছিল।

রায় ঘোষণার পর থেকে আসামি দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিলেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য র‌্যাব-১১, সিপিসি-৩ সক্রিয় গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৪ নভেম্বর মাইজদী ইসলামিয়া রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র‌্যাবের চৌকস দল।

গ্রেফতারের পর জাহাঙ্গীর আলম নিজের পরিচয় ও সাজাপ্রাপ্ত ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন।

তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে বেগমগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

নোয়াখালীতে প্রতারণা মামলার ৮ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

আপডেট: ১০:২৫:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,সোনালী খবর

নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানার কাদিরহানিফ এলাকা থেকে প্রতারণা মামলায় ৮ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-১১,সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার মিঠুন কর্মকার।

র‌্যাব জানায়,দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় পলাতক থাকা জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে প্রতারণা সংক্রান্ত একাধিক মামলা ছিল। ওয়ারেন্ট পর্যালোচনায় জানা যায়,সিআর মামলা নং ৩৬৬/১৭-এ পেনাল কোডের ৪২০ ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি ৫ বছর কারাদণ্ড ও ১০,০০০ টাকা জরিমানা,অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড পান। এছাড়া সিআর মামলা নং ৬৬/২১ ও ৬৯/২৩–এ একই ধারায় তাকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। সর্বমোট তার বিরুদ্ধে ৮ বছর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের আদেশ ছিল।

রায় ঘোষণার পর থেকে আসামি দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিলেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য র‌্যাব-১১, সিপিসি-৩ সক্রিয় গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৪ নভেম্বর মাইজদী ইসলামিয়া রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র‌্যাবের চৌকস দল।

গ্রেফতারের পর জাহাঙ্গীর আলম নিজের পরিচয় ও সাজাপ্রাপ্ত ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন।

তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে বেগমগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।