০৭:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

কর অঞ্চল-৯ এর কর সার্কেল-৭৭ স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলামের অবৈধ সম্পদের বিষয় দুদুকে অভিযোগ!

  • আপডেট: ০২:১২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৮০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

কর অঞ্চল-৯, সার্কেল-৭৭,উত্তরা,ঢাকা এর স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলাম,এর অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন বিষয়ে মন্ত্রণালয় অভিযোগ,এবং গত ২৩/০৯/২০২৫ইং দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

তার এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দুদক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মো.আজহার আলী নামের এক ব্যক্তি।

দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানান যায়,মো.কাজী নজরুল ইসলাম,ষ্টেনোটাইপিস্ট কর সার্কেল-৭৭,কর অঞ্চল-৯,উত্তরা, ঢাকায় কর্মরত আছেন। তিনি কর অঞ্চল-৯,ঢাকা চাকুরীর করার সুবাদে গ্রাহক হয়রানি করে নথি আটকিয়ে রেখে অবৈধ ভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। অঞ্চল-৯ এর আলোচিত ও সম্পদশালী স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলাম।

উত্তরা কর অঞ্চল-৯ এর সকল কর্মকর্তা কর্মচারী অবগত রয়েছেন। নজরুল ইসলাম তার ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা সম্পদ অর্জন করেছেন। যা তার এলাকাবাসী ও কর অঞ্চল-৯ এর অধিকাংশ কর্মকর্তা কর্মচারী গনের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে। কাজী নজরুল ইসলাম একজন দানবীর ব্যক্তি বলে উত্তরা কর অঞ্চল-৯ এর সকলের নিকট পরিচিত। নজুরুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদ মানিকগঞ্জের সদর,দৌলতপুর ও ঢাকার এবং গাজীপুরের বিভিন্ন জায়গায় বাড়ী গাড়ী,ফ্ল্যাট,প্লট,এবং নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ। দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,কাজী নজরুল ইসলাম এর বতমানে ঢাকার উত্তরার তুরাগ সিটি এবং পিয়াংকা সিটিতে দুটি ফ্লাট রয়েছে,তার পরিবারের সদস্য গনের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ দেশের আনাচে-কানাচে ছিড়িয়ে ছটিয়ে রয়েছে এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সঞ্চয় রয়েছে। কর অঞ্চল -৯ এর বিশেষ সূত্রে জানা গেছে কাজী নজরুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদের বিষয় বিষয়ে গত ২৩/০৯/২০২৫ইং তারিখে দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।উক্ত প্রতিবেদনটি গুরুত্ব সহকারে আমলে নিয়ে তদন্ত করলে আরো গুরুত্বপূর্ণ ও অনেক অজানা তথ্য পাওয়া যাবে।

এ বিষয়ে মুটো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে বলে।

বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বানও জানান তিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

কর অঞ্চল-৯ এর কর সার্কেল-৭৭ স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলামের অবৈধ সম্পদের বিষয় দুদুকে অভিযোগ!

আপডেট: ০২:১২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

কর অঞ্চল-৯, সার্কেল-৭৭,উত্তরা,ঢাকা এর স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলাম,এর অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন বিষয়ে মন্ত্রণালয় অভিযোগ,এবং গত ২৩/০৯/২০২৫ইং দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

তার এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দুদক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মো.আজহার আলী নামের এক ব্যক্তি।

দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানান যায়,মো.কাজী নজরুল ইসলাম,ষ্টেনোটাইপিস্ট কর সার্কেল-৭৭,কর অঞ্চল-৯,উত্তরা, ঢাকায় কর্মরত আছেন। তিনি কর অঞ্চল-৯,ঢাকা চাকুরীর করার সুবাদে গ্রাহক হয়রানি করে নথি আটকিয়ে রেখে অবৈধ ভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। অঞ্চল-৯ এর আলোচিত ও সম্পদশালী স্টেনোটাইপিস্ট কাজী নজরুল ইসলাম।

উত্তরা কর অঞ্চল-৯ এর সকল কর্মকর্তা কর্মচারী অবগত রয়েছেন। নজরুল ইসলাম তার ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা সম্পদ অর্জন করেছেন। যা তার এলাকাবাসী ও কর অঞ্চল-৯ এর অধিকাংশ কর্মকর্তা কর্মচারী গনের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে। কাজী নজরুল ইসলাম একজন দানবীর ব্যক্তি বলে উত্তরা কর অঞ্চল-৯ এর সকলের নিকট পরিচিত। নজুরুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদ মানিকগঞ্জের সদর,দৌলতপুর ও ঢাকার এবং গাজীপুরের বিভিন্ন জায়গায় বাড়ী গাড়ী,ফ্ল্যাট,প্লট,এবং নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ। দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,কাজী নজরুল ইসলাম এর বতমানে ঢাকার উত্তরার তুরাগ সিটি এবং পিয়াংকা সিটিতে দুটি ফ্লাট রয়েছে,তার পরিবারের সদস্য গনের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ দেশের আনাচে-কানাচে ছিড়িয়ে ছটিয়ে রয়েছে এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সঞ্চয় রয়েছে। কর অঞ্চল -৯ এর বিশেষ সূত্রে জানা গেছে কাজী নজরুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদের বিষয় বিষয়ে গত ২৩/০৯/২০২৫ইং তারিখে দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।উক্ত প্রতিবেদনটি গুরুত্ব সহকারে আমলে নিয়ে তদন্ত করলে আরো গুরুত্বপূর্ণ ও অনেক অজানা তথ্য পাওয়া যাবে।

এ বিষয়ে মুটো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে বলে।

বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বানও জানান তিনি।